ক্লাস নাইনে পড়ি। স্যার ফিজিক্স ক্লাসে নিউটিনের গতির তৃতীয় সূত্র বোঝাচ্ছেন- প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে। স্যার বললেন এটা সবাই মুখস্ত করে নে। এটা বাস্তব জীবনেও হয়। তুই কারও ক্ষতি করলে তোরও একদিন ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে। তবে তোদের ক্লাসে একজন আছে যার ক্ষেত্রে অবশ্য এই সূত্র কাজ করবে না। এইটুকু বলে স্যার থেমে গেলেন। মিটিমিটি হাসছেন।
আমাদের সবার মনে কৌতূহল। কে সেই ব্যক্তি। অবশেষে স্যার নীরবতা ভঙ্গ করে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন – এই তুই দাঁড়া। আমি দাঁড়ালে ক্লাসের সবাইকে দেখিয়ে স্যার বললেন- এই সেই গুণধর যার ক্ষেত্রে এই সূত্র প্রযোজ্য নয়।
সবাই সমস্বরে জানতে চাইল – স্যার, কেন কেন? সৈকত তো পাশ থেকে ফোড়ন কাটল- আরে ও তো ভিনগ্রহ থেকে এসেছে, দেখছিস না কেমন এলিয়েনের মতো চেহারা!
পাজির পা ঝাড়া সৈকত। রোজ রোজ আমার টিফিনের ২ টা রুটি আর ডিম তোকে খাওয়াই। তুই আমার সাথে এমন করছিস। দাঁড়া, ক্লাসটা শেষ হয়ে নিক।
স্যার ট্রাফিক পুলিশের মতো হাত তুলে ক্লাস শান্ত করলেন। এরপর বোর্ডে কিছু ছবি আঁকতে থাকলেন। স্যার সচিত্র বর্ণনা দিয়ে গেলেন পরের ৫ মিনিট আর লজ্জায় আমার কান গরম হতে থাকল।
‘এই যে এইটা দেখছিস এ হলো তোদের নাফিস মিয়া, আর এই যে এ হলো নাফিস মিয়ার বউ। দু’জন বিকেলে বাতাস খেতে নদীর ধারে গেছে। আর এই যে দুজন… এরা হলো ছিনতাইকারী। এরা এসে নাফিসের বউয়ের গলায় ছুরি ধরে বলছে সোনাদানা, টাকাপয়সা যা আছে দে। না হলে গলা নামিয়ে দেব।
এই কাজটা কি বলতো নিউটনের গতির ভাষায়?’ –স্যার প্রশ্ন করলেন।
স্লোগান দেবার মতো সবাই বলে উঠল- ক্রিয়া!
স্যারও স্লোগান দেবার সুরে বলল- রাইট!
‘এখন নিউটন বাবাজির কথা মতো বিপরীত প্রতিক্রিয়া দেখানোর কথা নাফিস মিয়ার। কিন্ত সে কী করবে? সে বউ ফেলে ভয়ে দিবে দৌড়। ওর গায়ে দু ছটাক মাংসও নাই। ও কীভাবে ফাইট দেবে?’
পুরো ক্লাসে হাসির রোল পড়ে গেলো। স্যার, আমার দিকে তাকিয়ে বলল- ইয়্যং ম্যান, গ্রো সাম মাসল! আমি মাথা নিচু করে বসে পড়লাম।
এক সময় আমার ওজন ছিল ৪৭/৪৮ কেজি। তালপাতার সেপাই ছিল আমার ডাকনাম। একটু বাতাস উঠলেই সবাই আমাকে নিয়ে ঠাট্টা করত- এই বাইরে যাস না, বাতাসে কিন্তু উড়ে যাবি! শুক্রবারে জুব্বা পরে নামায পড়তে গেলে দুষ্টু পোলাপান আমাকে বলত- ঐ যে দেখ কাকতাড়ুয়া যায়!!
শুকনা শরীরটা নিয়ে মনে অনেক কষ্ট ছিল। কী আর করবো বলো রোজ রোজ এতো ঠাট্টা হজম করা যায়?
তবে শুকনা থাকার ফলে একবার আমি আর আমার এক বন্ধু বেশ বড় ধরনের একটা এক্সিডেন্ট থেকে বেঁচে গেলাম। কলেজ থেকে হোস্টেলে ফিরছি। রাস্তা পার হবার সময় আমি আর আমার বন্ধু দুই বাসের চিপায় পড়ে গেলাম। তারপর যদি সোজা থাকতাম তাহলেও চিপায় পড়ে চ্যাপ্টা হয়ে যেতাম। দুইজনে বাঁকা হয়ে গেলাম আড়াআড়ি ভাবে। শরীর ঘেঁষে বাস চলে গেল। একটু মোটা হলেই সেদিন দুইজনেই মারা যেতাম। শুকনা থাকার কারণে দৌড়ে সহজে কেউ পারত না, মোটা বন্ধুদের তুলনায় খেলাধুলায় বেশ ভালোই ছিলাম, গরমে হাঁসফাঁস কম করতাম।
ভার্সিটিতে থাকতে একবার জ্বর হলো। ওজন আরও কমে গেল। বন্ধুরা আরও পচাতে লাগল। এরপর কি যে মনে হলো একমাস গোগ্রাসে খেলাম। রাত ১০টার মধ্যে ঘুমিয়ে ফজরের সময় উঠলাম, রিলাক্স থাকলাম, দুশ্চিন্তা-টেনশন থেকে দূরে থাকলাম। এক মাসের মাথায় ওজন বাড়ল ৬ কেজি। দেড় মাস পর যখন হল থেকে বাসায় গেলাম তখন আমার ওজন ৬১ কেজি ছুঁই ছুঁই। মায়ের মুখে হাসি আর ধরে না। জীবনে এই প্রথমবারের মতো বাসায় ফেরার পর মা বলল না যে, তুই শুকিয়ে কঙ্কাল হয়ে গিয়েছিস। মানুষজন আমাকে এসে জিজ্ঞাসা করল, এই তুমি কী খাইছো? কেমনে এতো মোটা হইলা? ওষুধ খাইছ নাকি? এরপর ওজন বাড়া-কমা, বাড়া-কমার মধ্য দিয়ে যেতে যেতে এখন ভুঁড়ি কীভাবে কমানো যায় তা জানতে রোজ রোজ গুগল সার্চ করি!!
শরীর শুকনা, কেন মোটা হচ্ছি না এসব ভেবে, তালপাতার সেপাই, কাঠি, হ্যাঙ্গার, বাতাস উঠলে পড়ে যাবি সাবধান– এসব কথা শুনে হয়ত তোমার মন খারাপ হয়। বন্ধুদের মতো টি-শার্ট পরে মাসল দেখিয়ে বেড়াতে পারো না, মেয়েদের চোখে হিরো সাজতে পারো না এসব ভেবে হয়ত তোমার হতাশা আসে। হতাশা থেকে অনেকেই হীনম্মন্যতায় ভোগো। মানুষজনের সামনে সহজ হতে পারো না। মিশতে পারো না। নিজেকে গুটিয়ে নাও। আসো দুইজন সুপার হিরোর গল্প শোনা যাক।
প্রথমজন হলেন এমন একজন যিনি এই দুনিয়ার বুকে নবি, রাসূলের (আ.) পর যতো মানুষ হেঁটে বেড়িয়েছেন তাঁদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ। দুনিয়াতেই জান্নাতের সুসংবাদ পেয়েছেন। সাত আসমানের ওপর থেকে আল্লাহ তাআলা যাকে সালাম পাঠিয়েছেন। তিনি ছিলেন মুহাম্মাদ ﷺ এর সবসময়ের সঙ্গী, ইসলামের প্রথম খলিফা। আল্লাহর রাসূল ﷺ মৃত্যুর পরে সবাই যখন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েছিলেন, উমার ইবনু খাত্তাবের (রা.) মতো মহাবীর, প্রবল ব্যক্তিত্বের অধিকারী মানুষও শিশুর মতো আচরণ করছিলেন তখন একা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন এই সুপার হিরো। তিনি আবু বকর রাদিআল্লাহু আনহু।
আলি ইবনু আবি তালিব (রা.) এমন সাহসী, এমন দুর্ধর্ষ যোদ্ধা ছিলেন, এমন এক পর্বতসমান ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন যে শত্রুরা তাঁর নাম শুনলেই ভয়ে কাঁপতো। তিনিই হলেন সেই ব্যক্তি যিনি খাইবারের যুদ্ধে দুর্গের দরজাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেন, যেটা যুদ্ধের পরে ৭০ জন মানুষ মিলেও তুলতে পারেনি। এই আলি (রা.) একদিন মানুষদের জিজ্ঞাসা করলেন, বলো তো সবচাইতে কে বেশি সাহসী? উত্তর এলো- আপনি, আপনি সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী হে আবুল হাসান (আলি রা.)’। আলি (রা.) বললেন না, কক্ষনো না। আমি কোনো দ্বন্দযুদ্ধে পরাজিত হইনি, কিন্তু তারপরেও আবূ বকর (রা.) আমার চাইতেও অনেক অনেক সাহসী। তিনি সবচেয়ে বেশি সাহসী।[1]
আলি (রা.) বললেন, বদরের যুদ্ধে একটি কমান্ড সেন্টার স্থাপন করা হল। যেখান থেকে রাসূলুল্লাহ ﷺ যুদ্ধ পরিচালনা করবেন। সেই তাবুর নিরাপত্তা প্রদানের জন্য ভলান্টিয়ার চাওয়া হলো। আমাদের কেউই এগিয়ে গেল না। এগিয়ে গেলেন কেবল আবূ বকর (রা)। তরবারি হাতে তিনি আল্লাহ্র রাসূলের (সা.) তাঁবু পাহারা দিচ্ছিলেন। বিশ্বাস করো, তাঁর মতো সাহসী আমি কাউকেই দেখিনি’।[2]
সুবহানআল্লাহ! একবার চিন্তা করো, আলির (রা.) মতো মানুষ, সার্টিফিকেট দিচ্ছেন আবূ বকর (রা.) এর মতো সাহসী মানুষ তিনি আর দেখেননি।
এই পর্যন্ত পড়ার পর এবার আবূ বকর (রা.) এর শারীরিক গঠনের কথা চিন্তা করো। কেমন ছিলেন তিনি ? অনেক লম্বা, মাসলের হাট-বাজার বসিয়ে ফেলা এমন একজন কেউ? উত্তর একটু পরে দিচ্ছি।
আমাদের আরেকজন সুপারহিরো হলেন আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রা.)। কুরআনে তাঁর ছিল অগাধ পাণ্ডিত্য। একরাতে তাঁর কুরআন তিলাওয়াত শুনে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মন্তব্য করেন- কুরআন যেরকম সরস ও প্রাণবন্ত রূপে নাযিল হয়েছে, ঠিক সেরকম পড়ে যদি কেউ আনন্দ পেতে চায়, তাহলে তার উচিত ইবনু উম্মু আবদ অর্থাৎ আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদের কিরাআতে তা পড়া’।
আবদুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রা.) শুধুই কেবল একজন কুরআনের শ্রেষ্ঠ বিশুদ্ধ তিলাওয়াতকারী, কুরআনের পণ্ডিত, আবিদ ছিলেন না, তিনি ছিলেন শক্তিশালী, আত্মপ্রত্যয়ী এবং যুদ্ধের ময়দানের একদম সামনের সারির মুজাহিদ। বিলাল (রা.) এর ওপর সর্বাধিক অত্যাচারকারী উমাইয়া ইবনু খালাফকে বদরের যুদ্ধে জাহান্নামের টিকিট ধরিয়ে দিয়েছিলেন তিনি।
তাঁর সাহসিকতা, তাঁর বীরত্বের উদাহরণ হিসেবে এটা বলাই যথেষ্ট যে, তিনিই সর্বপ্রথম মুসলিম যিনি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর পর পৃথিবীর বুকে উচ্চ আওয়াজে কুরআন পড়েন।
সেই সময় মক্কার কুরাইশদের অত্যাচারের মুখে সাহাবিদের (রা.) পক্ষে উচ্চ আওয়াজে কুরআন পড়ে কুরাইশদের শোনানো সম্ভব ছিল না। আবদুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রা.) বললেন, আমিই তাদের উচ্চ আওয়াজে কুরআন পড়ে শোনাবো।
সকলে হায় হায় করে উঠলেন, ‘আপনার ব্যাপারে আমরা ভরসা পাই না। আমাদের প্রয়োজন এমন একজন মানুষ- যার বংশ বড় এবং জনবলও বেশি। যারা তাঁর হেফাযত করবে এবং কুরাইশের ক্ষতি থেকে তাকে সুরক্ষা দেবে।’
তিনি উনাদের কথা না শুনে কাবা শরীফে গিয়ে উচ্চকণ্ঠে সূরা আর-রাহমান তিলাওয়াত করা শুরু করেন- আর রাহমান, আল্লামাল কুরআন…
কুরাইশরা স্তব্ধ হয়ে গেল! এই পুঁচকে রাখালের সাহস কতো বড়! দে মাইর দে। সবাই মিলে আবদুল্লাহ ইবনু মাসঊদকে (রা.) অনেক পেটালো। রক্তে রঞ্জিত করে ফেলল। কিন্তু তিনি মার খেতে খেতেও তিলাওয়াত অব্যাহত রাখেন। তিলাওয়াত শেষে রক্তাক্ত অবস্থায় সাহাবিদের মাঝে ফেরত আসেন। সাহাবিরা তাঁর এ অবস্থা দেখে বললেন- এটাই আমরা আশঙ্কা করছিলাম।
তিনি বললেন, আল্লাহ্র কসম! এই মুহূর্তে আল্লাহর দুশমনরা আমার চোখে এত পরিমাণ তুচ্ছ যে এর আগে তারা এতো তুচ্ছ ছিল না। আপনারা চাইলে আমি আবার আগামীকাল একই কাজ করব’।[3]
এই মর্দে মুজাহিদ আবদুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রা.) কেমন ছিলেন? পালোয়ান? মাসলম্যান ?
আমাদের প্রথম সুপারহিরো আবূ বকর (রা.) এর কাছে ফেরত যাওয়া যাক। কেমন ছিল তাঁর শারীরিক গঠন? তাঁর মেয়ে আম্মাজান আঈশা (রা.) আমাদের জানাচ্ছেন- ‘আমার বাবা ছিলেন খুবই শুকনা। এতোই শুকনা যে তাঁর কোমরে পায়জামা ঠিকমতো থাকত না। পড়ে যেত খানিক পরপর। তাঁর চোখগুলো ছিল গর্তে বসা। তিনি যেন বাতাসে ভেসে ভেসে হাঁটতেন। এতোটাই শুকনো ছিলেন তিনি’। রাদিয়াল্লাহু আনহু।[4]
আবদুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রা.) ছিলেন অনেক শুকনো। একবার তিনি খেজুরের গাছে উঠছিলেন। তাঁর সরু সরু কাঠির মতো পা দেখে অনেকেই হাসাহাসি শুরু করে দিলেন। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তখন ঐ সাহাবিদের বললেন, ‘তোমরা কেন এমন করছো? তোমরা কেন হাসছো? কসম সেই সত্তার যার হাতে আমার প্রাণ, আবদুল্লাহ ইবনু মাসঊদের পা যদি মিজানের পাল্লায় ওজন করা হয় তাহলে তা উহুদ পাহাড়ের চাইতেও বেশি ভারি হবে।[5]
ভাই আসল কনফিডেন্স, আসল শক্তি মাসল দিয়ে আসে না, আসে আল্লাহ্র ভয়, আল্লাহ্কে চিনতে পারা, তাওহীদকে বুঝতে পারার মাধ্যমে। মেয়েদের ক্রাশ হওয়া, মেয়েদের সাথে ‘রঙঢঙ’ করার মধ্যে পুরুষ হবার কিছু নাই, পুরুষ তো তাঁরাই যারা ফজরের সালাতে ঘুম থেকে উঠতে পারে, রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, বাবা-মার সাথে ভালো ব্যবহার করতে পারে, বড়দের সম্মান করতে পারে, চোখের হেফাযত করতে পারে, নির্জনে, ঘরের কোণে কেউ যখন দেখছে না এমন মুহূর্তে নিজেকে পাপের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে, আল্লাহ্র শত্রুদের মনে কাঁপন ধরিয়ে দিতে পারে। সাহসিকতা, নির্ভীকতার সঙ্গে চিকনা না মোটকু না সুঠাম দেহ–এসব জড়িত না। নিজের শুকনা শরীর নিয়ে কক্ষনো হীনম্মন্যতায় ভুগবে না। এই শরীরের বড়ত্ব, এই শরীর দিয়ে ভাব মারা, ধরাকে সরা জ্ঞান করা মালাকুল মওতের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সঙ্গে সঙ্গে শেষ হয়ে যাবে। মাটিতে পচে যাবে। পোকা ধরবে। আর আল্লাহ্র কাছে তুমি কেমন সম্মানিত তা তুমি দেখতে কেমন, শুকনা না মোটা এসবের ধার ধারে না।
‘নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি অধিক সম্মানিত যিনি তোমাদের মধ্যে সর্বাধিক খোদাভীরু। নিঃসন্দেহে আল্লাহ সবকিছু জানেন এবং সব বিষয়ে অবহিত’ ।[6]
একটা বয়সে অনেকেই একটু শুকনা থাকে। তারপর যখন বয়স বাড়তে শুরু করে তখন তালপাতার সেপাই থেকে ভুঁড়ির আড়তদার হয়ে যায়। এগুলো নিয়ে চিন্তা করবে না। সব ঠিক হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। রাত জাগবে না। সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠবে। ব্যায়াম করবে। বিস্তারিত গাইডলাইন ইনশাআল্লাহ্ দেওয়া হবে সামনের পর্বে।
ভালো থাকো।
(চলবে ইনশাআল্লাহ…)
[1] Bravest From Amongst Them – Abu Bakr As Saddiq (RA)- https://tinyurl.com/mrekmm2c
[2] The Bigraphy of Abu Bakar As-Siddeeqe- https://tinyurl.com/vfacnv3m
[3] সাহাবা কেরামায়ের ঈমানদীপ্ত জীবন, প্রথম খণ্ড, ড. আবদুর রহমান রাফাত পাশা, রাহনুমা প্রকাশনী
[4] MACHO MEN OF TODAY – Sheikh Zahir Mahmood | Strong Words | HD-https://tinyurl.com/ycknn3aa
[5] Abdullah Ibn Mas’ud (radhi Allahu anhu) by Qari Sohaib Ahmed- https://tinyurl.com/25n3embu
[6] সূরা হুজরাত : ১৩